Slider

Total Pageviews

Powered by Blogger.
Recent Movies

যতখুশি ততবার ফেসবুকের নাম পরিবর্তন করুন



বিসমিল্লাহি রহমানির রহিম।আশা করি সবাই ভালই আছেন এবং আমাদের সাথেই আছেন।আগের মতোই আজকেও আপনাদের মাঝে হাজির হইলাম নতুন এক টিপস নিয়ে। আমরা জানি ফেসবুকে সাধারনত ৫ বারের বেশি নাম পরিবর্তন করা যায়না, কিন্তু প্রয়োজন হলে কি করবেন?? হুম.. সমস্যা থাকলে এর সমাধানও আছে। তাহলে চলুন জেনে নেই নাম পরিবর্তনের লিমিট পার হলে এরপর কিভাবে নাম পাল্টাবেন।-

১.পিসি ইউজাররা নিচের লিংকে যান-
Click here for PC
আর মোবাইল হলে নিচের লিংকে ঢুকুন-

Click here for Mobile

২. এবার একটা ফর্ম আসবে সেখানে 1.New first name
2.New middle name
3.New last name এই ঘরগুলোতে আপনার পছন্দ অনুযায়ী নতুন নাম লিখুন।

৩. এরপর reason for change বক্সে আপনার নাম পরিবর্তন করার কারন সিলেক্ট করুন।

৪.Your ID বক্সে আপনার যেকোনো ফটো আইডি কার্ড স্কান করে আপলোড করে দিন। যদি স্ক্যানার না থাকে তাহলে ? আরে ভাই যা খুশি আপলোড দেন তো ! যেমন, আপনার প্রোফাইলের পিকচারটা আপলোড দিতে পারেন।

৫.এবার "Send" বাটনে ক্লিক করুন।আশা করা যায় ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আপনার নাম পরিবর্তন হয়ে যাবে।
আজ এই পর্যন্তই, ভালো থকুন

যেসব কারণে গুগল এ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট ব্যান্ড হয়

গুগল থেকে উপার্জনের কথা যারা শুনেছেন এবং অর্থ উপার্জন করার উদ্দেশ্যে এডসেন্স একাউন্ট খুলেছেন তাদের সকলের জন্যই আজকের পোষ্টটি বেশ জরুরি। কেননা, অনেক কষ্ট করে হয়তো গুগলে এ্যাডসেন্স একাউন্ট খুলেছেন কিন্তু আপনার এই কষ্টার্জিত একাউন্ট ব্যান্ড হয়ে যেতে পারে সামান্য কিছু জানা-অজানা ভুলের কারনে। আর একবার যদি গুগল আপনার একাউন্টটি ব্যান্ড করে দেয় তবে মাথায় হাত দেয়া ছাড়া আর কিছুই করার থাকবে না। তাই আজকে আমরা জানব গুগল এ্যাডসেন্স ব্যান্ড হওয়ার কিছু কমন:

এ্যাডসেন্স ব্যান্ড হওয়ার কারনসমূহ:

১. গুগল অত্যন্ত শক্তিশালী একটি ওয়েব এ্যাপলিকেশন। আপনার প্রত্যেকটি কাজকে লক্ষ্য করা হয়ে থাকে খুবই সূক্ষ্ম দৃষ্টি থেকে। এখানে আপনি যদি মনে করেন যে গুগলের চোখ ফাঁকি দিয়ে আপনি টাকা কামাবেন অর্থাৎ নিজে নিজে এ্যাডে ক্লিক করবেন আর ব্যালেন্সে যোগ হবে ডলার তবে এটি হবে আপনার সবচেয়ে বড় বোকামি। তাই সাবধান, নিজের এ্যাডে নিজে কখনই ক্লিক করবেন না।

২. গুগলের গাইডলাইন অনুযায়ী কাউকে এ্যাডে ক্লিক করার জন্য অনুপ্রানিত করা যাবে না। হয়তোবা মনে করতে পারেন এ সাইটে লিখলে গুগল বুঝতে পারবে না কিন্তু আপনার জানা থাকা দরকার যে, প্রায় প্রত্যেকটি সাইটই গুগলের কাছে পরিচিত।

৩. গুগল থেকে প্রাপ্ত এ্যাডের যে কোড, সে কোড পরিবর্তন করে নিজের মত একটা ডিজাইন তৈরি করাও নিরাপদ নয়। এটিও হতে পারে এ্যাডসেন্স বাতিল হওয়ার অন্যতম একটি কারন।

৪. ছবির পাশে অনেকেই এ্যাড ব্যবহার করে থাকেন, যা গুগলের নির্দেশনা মোতাবেক অবৈধ। তাই কোন ছবির পাশে গুগলের এ্যাড ব্যবহার করবেন না।

৫. এখানে ক্লিক করুন, ভিজিট করুন, প্রিয়তে রাখুন ইত্যাদি লেখার পাশে গুগলের এ্যাড ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।

৬. কপি-পেষ্ট, পর্নো কিংবা অন্যান্য যেকোন খারাপ বিষয়যুক্ত আর্টিকেলের ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।

৭. এ্যাডসেন্স একাউন্ট খোলা রেখে আপনার এ্যাডসেন্স এ্যাড ব্যবহৃত সাইট ওপেন করবেন না।

৮. আর যারা এসইও জানেন তাদের জন্য বলছি, ভিজিটর বৃদ্ধির জন্য এসইও করা ভাল কিন্তু রাতারাতি লাভের আশায় ব্লাক এসইও থেকে বিরত থাকুন।

৯. Page CTR সর্বদা নিয়ন্ত্রনে রাখুন। Page CTR স্বাভাবিক হচ্ছে ২ থেকে ৫ এর মধ্যে। ৫ এর উপরে গেলে কিছুটা ঝুকিপূর্ণ। Page CTR ১০ এর উপরে গেলে সম্পূর্ণ ঝুকিপূর্ণ। যে কোন সময় ব্যান্ড হতে পারে আপনার একাউন্ট। এমন অবস্থা হলে সাইট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখে কয়েকদিন পরে পুনরায় এ্যাকটিভ করুন।

১০. আইপি পরিবর্তন করে নিজের এ্যাডে নিজে কখনই ক্লিক করবেন না।

গুগল এডসেন্স এর বিকল্প সেরা কিছু এ্যড ইউনিট ব্লগ থাকলে আয় হবেই

আমরা জানি ব্লগিং করে্ টাকা আর্ণ করার ক্ষেত্রে গুগল এডসেন্স কতই না মূল্যবান। কিন্তু আপনি যদি গুগল এডসেন্স এ্যড না পান। অথ্যাৎ আপনার এপ্লিকেশান যদি তারা না এপ্রুভড করে তাহলে আপনি কি করবেন?

হতাশ হয়ে বসে থাকলেতো চলবে না। আর সেজন্যই আপনাকে বিকল্প পদ্ধতি বেছে নিতে হবে। আপনি একটি ভালো পরিমাণ উপার্জন এই বিকল্প এ্যড গুলো থেকে করতে পারেন।

গুগল এডসেন্স এর বিকল্প এমন অনেক এ্যাড ইউনিট আছে যেখানে আপনি প্রচুর পরিমাণ অর্থের সন্ধান পাবেন। এমনই কিছু বিকল্প এ্যাড ইউনিটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে আজকের এই টিউটোরিয়াল।

বাইসেল এডসঃ
আপনি বাইসেলএ্যডস থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারেন। তবে বাইসেল এ্যডস এর বিজ্ঞাপন পাওয়া গুগল এডসেন্স এর মত অত সহজ বিষয় নয়। মূলত বাইসেল এ্যডস এর বিজ্ঞাপন পেতে আপনার পেজ ইম্প্রেশান কমপক্ষে ২০০০০ হতে হবে। তাছাড়া পেজ র্যাংক ও এই এড পেতে একটি শর্ত। তারা আপনার একাউন্টে ৫০ ডলার হলেই টাকা পেমেন্ট করবে। প্রতি ১৫ দিন পর পর আপনি টাকা ক্যাশ আউট করাতে পারবেন।

এ্যড ব্রাইটঃ
এই বিজ্ঞাপন গুলো অনেকটা গুগল এ্যডসেন্স এর বিজ্ঞাপনের মত। আপনি খুব সহজেই এপ্রুভড এ্যাড ব্রাইট এ্যড পেতে পারেন। এবং তারা ৫ ডলার হলেই পে আউট করে। তবে আপনি যদি জানুয়ারীতে টাকা আর্ণ করেন তারা সেই টাকা আপনাকে দেবে মার্চ মাসে। অথ্যাৎ ৬০ কর্মদিবস পরে আপনি টাকা ক্যাশআউট করাতে পারবেন। গুগল এডসেন্স এর বিকল্প হিসেবে আপনি এই এ্যড ইউনিট ব্যবহার করতে পারেন।

বিডভার্টাইজার
গুগল এ্যডসেন্স এর বিকল্প এ্যড ইউনিট হিসেবে আপনি বিডভার্টাইজার এ্যড ব্যবহার করতে পারেন। এই বিজ্ঞাপনগুলো দেখতেও অনেকটা গুগল এডসেন্স এর মত। আপনি ওদের সাইটে রেজিস্ট্রেশান করে খুব সহজেই এই এ্যড ইউনিট পেতে পারেন।

ক্লিকসরঃ
ক্লিকসরের এ্যডগুলো আপনার টেক্সটের মাঝেও কার্যকর হবে। ওদের থেকেও আপনি যথেষ্ট পরিমাণ উপার্জন করতে পারেন। তবে ওদের বি্জ্ঞাপন পপ আপ হয় বলে ভিজিটরদের পক্ষে বিরক্তির কারণ হতে পারে।

চিটিকাঃ
গুগল এডসেন্স এর বিকল্প হিসেবে দারুন একটি এ্যড ইউনিট। তারা গুগল এডসেন্স এর মতই হাই পেমেন্ট করে থাকে। কিন্তু শুধুমাত্র গোল্ড মেম্বার হলেই আপনি এই হাই পেমেন্ট পেতে পারেন। আপনার পেজ ভিউ প্রতিদিন ৫০০০ হলেই আপনি গোল্ড মেম্বার হিসেবে চিহ্নিত হবেন। আর তারা মাত্র ১০ ডলার হলেই পে আউট করে। তো আর দেরী কেন? এখনি রিজিস্টার্ড হয়ে যান চিটিকার সাথে।

masSummaryAndThumb("summary679681445316631068","http://techxtunes.blogspot.com/2015/04/blog-post_6.html");

ফাইল আপলোড করে ইনকামের নির্ভরযোগ্য সাইট



ইন্টারনেটে আপনি ফাইল আপলোড করে টাকা উপার্জন করতে পারেন ।এর জন্য অবশ্যই অনেক সাইট আছে অনলাইনে ।কিন্তু সব সাইট ভালো না ।আপনার সাথে বেইমানি করতে পারে ।এই জন্য আমরা আপনাদের এমন একটি সাইটের নাম বলবো যেটাতে প্রতিদিন প্রচুর ভিজিটর থাকে । আলেক্সা র্যাংক ও অনেক ভালো । তাইলে আসুন সাইট সম্পর্কে একটু সম্যক ধারণা নেই ।

এক নজরে ShareCash

পেপাল ,ব্যাংক ওয়ার, পেওনিয়ার মাস্টার কার্ড সহ অনেক পদ্ধতি টাকা উত্তোলন ।
প্রতি ডাউনলোডের জন্য ১ ডলার থেকে ২০ ডলার দিয়ে থাকে ।

 
Copyright © 2015. Techxtunes
Blogger Templates